ক্লাউড কম্পিউটিং
ক্লাউড কম্পিউটিং CPU শক্তি, স্টোরেজ এবং নেটওয়ার্ক সুবিধা প্রদান করে, যা বৈশ্বিক ডেটা সেন্টার জুড়ে স্কেলযোগ্য ও নমনীয়ভাবে রিসোর্স ব্যবহারের সুযোগ দেয়। এটি প্রাইভেট ক্লাউড (একক প্রতিষ্ঠানের জন্য নিরাপত্তা ও নিয়ন্ত্রণের সুবিধা) এবং পাবলিক ক্লাউড (সবার জন্য উন্মুক্ত, খরচ ও স্কেলিংয়ের দিক থেকে সুবিধাজনক) উভয় ক্ষেত্রেই বিস্তৃত।
যে সমস্যা সমাধান করে
ঐতিহ্যগতভাবে, কোনো প্রতিষ্ঠানের অতিরিক্ত কম্পিউটিং ক্ষমতার প্রয়োজন হলে, নতুন সার্ভার স্থাপন বা বিদ্যমান ইনফ্রাস্ট্রাকচার আপগ্রেড করতে হতো, যা ব্যয়বহুল ও সময়সাপেক্ষ।
কিভাবে সহায়তা করে
ক্লাউড কম্পিউটিং-এর মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানগুলো চাহিদা অনুযায়ী রিসোর্স ভাড়া নিতে পারে, ফলে ফিজিক্যাল ইনফ্রাস্ট্রাকচার ব্যবস্থাপনার ঝামেলা থাকে না। এই কৌশলের দুটি প্রধান সুবিধা:
- নতুন ইনফ্রাস্ট্রাকচার স্থাপনের বিলম্ব ও খরচ কমে যায়, ফলে প্রতিষ্ঠান তাদের মূল ব্যবসায় মনোযোগ দিতে পারে।
- প্রতিষ্ঠানগুলো চাহিদার ভিত্তিতে তাদের রিসোর্স বাড়াতে বা কমাতে পারে, ফলে অবকাঠামো ব্যবসার প্রয়োজন অনুযায়ী scale করা যায়। ফলে, ক্লাউড কম্পিউটিং প্রতিষ্ঠানগুলোকে প্রয়োজনীয় ইনফ্রাস্ট্রাকচার নমনীয় ও অর্থনৈতিকভাবে ব্যবহারের সুযোগ দেয়, বাড়তি অঙ্গীকার ছাড়াই।
প্রতিক্রিয়া
এই পেজটি কি সহায়ক ছিল?
Thank you! Please let us know if you have any suggestions.
Thanks for your feedback. Please tell us how we can improve.